ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বাড়াতেও এই প্রকৃতিক উপাদানটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে তুলসি পাতার অন্দরে উপস্থিত উপকারি এনজাইম, ভিটামিন সি এবং আরও সব উপকারি উপাদান ত্বকের অন্দরে প্রবেশ করার পর কোলাজেনের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। সেই সঙ্গে ত্বকের ইলাস্টিসিটির উন্নতি ঘটায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ত্বকের সৌন্দর্য বাড়তে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে ত্বকের উজ্জলতা বাড়ে চোখে পরার মতো। এখন প্রশ্ন হল ত্বকের পরিচর্যায় কীভাবে কাজে লাগাতে হবে তুলসি পাতাকে। এক্ষেত্রে এই প্রকৃতিক উপাদানটি দিয়ে তৈরি তেল যেমন মুখে লাগাতে পারেন, তেমনি কাঁচা তুলসি পাতা খেলেও সমান উপকার পাওয়া যায়। যেমন ধরুন..
১. ত্বকের অন্দরে জমতে থাকা টক্সিক উপাদানেরা বেরিয়ে যায়: নানা কারণে ত্বক এবং শরীরের অন্দরে টক্সিক উপাদানেরা জমতে শুরু করে। আর ঠিক সময়ে যদি এই ক্ষতিকর উপাদানদের বের করে দেওয়া না যায়, তাহলে কিন্তু বেজায় বিপদ। সেক্ষেত্রে একদিকে যেমন ত্বক বুড়িয়ে যেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে শরীরও ভাঙতে শুরু করে। ফলে ছোট-বড় নানা রোগ ঘারে চেপে বসে। তাই তো ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখতে হলে স্কিনের অন্দরে জমতে থাকা টক্সিক উপাদানদের বের করে দিতে হবে। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে তুলসি পাতা। নিয়মিত এই প্রাতৃতিক উপাদনটি খাওয়া শুরু করলে রক্তে উপস্থিত টক্সিক উপাদানেরা বেরিয়ে যেতে শুরু করে। ফলে নানাবিধ ত্বকের রোগে আক্রান্ত হওয়ার
২. ব্রণর প্রকোপ কমে: ব্রণর প্রকোপে কি জীবন দুর্বিসহ হয়ে উঠেছে? তাহলে বন্ধু পরিমাণ মতো তুলসি তেল নিয়ে তাতে চন্দন গুঁড়ো, গোলাপ জল এবং লেবুর রস মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর তা মুখে লাগিয়ে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। সময় হয়ে গেলে হালকা গরম জল দিয়ে ধয়ে ফেলুন। এইভাবে প্রতিদিন ত্বকের পরিচর্যা করলে দেখবেন দারুন উপকার পাবেন।
৩. ব্ল্যাকহেডসকে দূর করে: একেবারেই ঠিক শুনেছেন! এই ধরনের ত্বকের সমস্যা কমাতেও তুলসি পাতার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে অল্প পরিমাণ মুলতানি মাটির সঙ্গে পরিমাণ মতো তুলসি পাতা দিয়ে তৈরি তেল মিশিয়ে নিতে হবে। সেই সঙ্গে মেশাতে হবে মধু এবং লেবুর রস। প্রতিটি উপাদান ভাল করে মিশিয়ে নেওয়ার পর মিশ্রনটি মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। সময় হয়ে গেলে ভাল করে ধুয়ে ফেলতে হবে সারা মুখটা। এমনটা নিয়মিত করলে দেখবেন ব্ল্যাকহেডসের সমস্যা দূতে লময় সাগবে না।
৪. ত্বক ফর্সা হয়ে ওঠে: অল্প সময়েই ত্বক ফর্সা হয়ে উঠুক এমনটা চান নাকি? তাহলে বন্ধু কাজে লাগাতে শুরু করুন তুলসি পাতাকে। এক্ষেত্রে অল্প পরিমাণ তুলসি পাতা দিয়ে তৈরি তেলের সঙ্গে অলিভ অয়েল এবং লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগাতে শুরু করুন। অল্প সময়েই দেখবেন ত্বক ফর্সা হয়ে শুরু করেছে। প্রসঙ্গত, হাতের কাছে যদি তুলসি পাতা না পান, তাহলে শুধুমাত্র অলিভ অয়েল এবং লেবুর রস মিশিয়েও মুখে লাগাতে পারেন। এমনটা করলেও সমান উপকার পাওয়া যায়।
৫.ত্বকের রোগের প্রকোপ কমায়: এক্ষেত্রে অল্প পরিমাণ সরষের তেলে পরিমাণ মতো তুলসি পাতা ফেলে তেলটা গরম করে নিন। যখন দেখবেন পাতাগুলি কালো হতে শুরু করেছে। তখন তেলটা ছেঁকে নিন। ঠান্ডা হওয়ার পর তেলটা সারা মুখে লাগিয়ে নিন। এমনটা করলে দেখবেন যে কোনও ধরনের ত্বকের রোগ সেরে যেতে সময় লাগবে না।
৬. রিংওয়ার্ম-এর প্রকোপ কমবে: গরমের সময় এই ধরনের ত্বকের রোগের প্রকোপ চোখে পরার মতো বেড়ে যায়। তাই তো তাপমাত্রা যখন বাড়ছে, তখন সময় থাকতে থাকতে সাবধান না হলে কিন্তু বেজায় বিপদ! এক্ষেত্রে অল্প পরিমাণ তুলসি পাতা দিয়ে তৈরি তেল নিয়ে তার সঙ্গে অল্প পরিমাণ মতো লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগাতে শুরু করুন। দেখবেন সমস্যা কমতে সময় লাগবে না।
৭. চুলের সৌন্দর্য বাড়ে: তুলসি পাতা দিয়ে তৈরি তেল, স্কাল্পে লাগিয়ে নিয়ে ভাল করে মাসাজ করুন। এমনটা করলে স্কাল্পের অন্দরে রক্তের প্রভাব বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে চুলের গোড়ায় পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হেয়ার ফল যেমন কমে। সেই সঙ্গে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেতেও সময় লাগে না।
৮. পুড়ে যাওয়া ত্বকের পরিচর্যায় কাজে লাগে: রান্না করতে করতে ত্বক পুড়ে যাওয়ার ঘটনা আখচাড়ই ঘটে থাকে। এক্ষেত্রে চটজলদি কষ্ট কমাতে কাজে লাগাতে পারেন তুলসি পাতাকে। অল্প পরিমাণ তুলসি পাতা জলে ফেলে সেদ্ধ করে নিতে হবে। এই সময় মেশাতে হবে পরিমাণ মতো নারকেল তেলও। তারপর সেই মিশ্রনটি
৪. ত্বক ফর্সা হয়ে ওঠে: অল্প সময়েই ত্বক ফর্সা হয়ে উঠুক এমনটা চান নাকি? তাহলে বন্ধু কাজে লাগাতে শুরু করুন তুলসি পাতাকে। এক্ষেত্রে অল্প পরিমাণ তুলসি পাতা দিয়ে তৈরি তেলের সঙ্গে অলিভ অয়েল এবং লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগাতে শুরু করুন। অল্প সময়েই দেখবেন ত্বক ফর্সা হয়ে শুরু করেছে। প্রসঙ্গত, হাতের কাছে যদি তুলসি পাতা না পান, তাহলে শুধুমাত্র অলিভ অয়েল এবং লেবুর রস মিশিয়েও মুখে লাগাতে পারেন। এমনটা করলেও সমান উপকার পাওয়া যায়।
৫.ত্বকের রোগের প্রকোপ কমায়: এক্ষেত্রে অল্প পরিমাণ সরষের তেলে পরিমাণ মতো তুলসি পাতা ফেলে তেলটা গরম করে নিন। যখন দেখবেন পাতাগুলি কালো হতে শুরু করেছে। তখন তেলটা ছেঁকে নিন। ঠান্ডা হওয়ার পর তেলটা সারা মুখে লাগিয়ে নিন। এমনটা করলে দেখবেন যে কোনও ধরনের ত্বকের রোগ সেরে যেতে সময় লাগবে না।
৬. রিংওয়ার্ম-এর প্রকোপ কমবে: গরমের সময় এই ধরনের ত্বকের রোগের প্রকোপ চোখে পরার মতো বেড়ে যায়। তাই তো তাপমাত্রা যখন বাড়ছে, তখন সময় থাকতে থাকতে সাবধান না হলে কিন্তু বেজায় বিপদ! এক্ষেত্রে অল্প পরিমাণ তুলসি পাতা দিয়ে তৈরি তেল নিয়ে তার সঙ্গে অল্প পরিমাণ মতো লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগাতে শুরু করুন। দেখবেন সমস্যা কমতে সময় লাগবে না।
৭. চুলের সৌন্দর্য বাড়ে: তুলসি পাতা দিয়ে তৈরি তেল, স্কাল্পে লাগিয়ে নিয়ে ভাল করে মাসাজ করুন। এমনটা করলে স্কাল্পের অন্দরে রক্তের প্রভাব বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে চুলের গোড়ায় পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হেয়ার ফল যেমন কমে। সেই সঙ্গে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেতেও সময় লাগে না।
৮. পুড়ে যাওয়া ত্বকের পরিচর্যায় কাজে লাগে: রান্না করতে করতে ত্বক পুড়ে যাওয়ার ঘটনা আখচাড়ই ঘটে থাকে। এক্ষেত্রে চটজলদি কষ্ট কমাতে কাজে লাগাতে পারেন তুলসি পাতাকে। অল্প পরিমাণ তুলসি পাতা জলে ফেলে সেদ্ধ করে নিতে হবে। এই সময় মেশাতে হবে পরিমাণ মতো নারকেল তেলও। তারপর সেই মিশ্রনটি
No comments:
Write Comments