ভিটামিন ই ট্যাবলেটের মধ্যে থাকা তেল নিয়মিত মুখে লাগালে ত্বকের অন্দরে পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ত্বক ফর্সা হয়ে ওঠে। সেই সঙ্গে সার্বিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় চোখে পরার মতো। তাই অল্প সময়ে যদি অপূর্ব সুন্দরি হয়ে উঠতে চান, তাহলে ত্বকের পরিচর্যায় ভিটামিন-ই ট্যাবলেটকে কাজে লাগাতে ভুলবেন না যেন! ভিটামিন ই হল এক ধরনের উপকারি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বকের অন্দরে জমতে থাকা ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানদের বের করে দেয়। ফলে অসময়ে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে ত্বকের অন্দরে রক্তের প্রবাহ বেড়ে যাওয়ার কারণে মেলে আরও অনেক উপকার। যেমন...
১. চুলের সৌন্দর্য বাড়ে চোখে পরার মতো: স্কাল্পের অন্দরে ভিটামিন ই-এর মাত্রা বাড়াতে থাকলে হেয়ার ফলিকেলের ড্যামেজ রোধ হয়। ফলে হেয়ার ফলের মাত্রা যেমন কমে, তেমনি চুলের অন্দরে পুষ্টির ঘাটতি দূর হওয়ার কারণে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেতেও সময় লাগে না। প্রসঙ্গত, অসময়ে যাতে চুল পেকে না যায়, সেদিকেও খেয়াল রাখে ভিটামিন ই। এখন প্রশ্ন হল, এক্ষেত্রে কীভাবে কাজে লাগাতে হবে ভিটামিন ই ট্যাবলেটকে? ২ টো ভিটামিন ই ট্যাবলেট নিয়ে তার মধ্যে থাকা তরল উপাদান, ২ চামচ অলিভ অয়েল অথবা নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে স্কাল্পে লাগিয়ে ভাল করে মাসাজ করুন। এমনটা নিয়মিত করলে দেখবেন দারুন উপকার পাবেন।
২. মুখের যে কোনও দাগ মিলিয়ে যাবে: ভিটামিন ই হল এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা স্কিন সেলের ক্ষত সারানোর মধ্যে দিয়ে যে কোনও ধরনের দাগকে ভ্যানিশ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে ত্বকের হারিয়ে যাওয়া আদ্রতা ফিরিয়ে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও এই ভিটামিনটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে একটি ভিটামিন ই ট্যাবলেট নিয়ে তার মধ্যে থাকা তরল সংগ্রহ করতে হবে। তারপর সেই তরল মুখে লাগিয়ে কম করে ৫-১০ মিনিট ভাল করে মাসাজ করতে হবে। এরপর ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে হালকা গরম জল দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলতে হবে। এমনটা নিয়মিত করতে পারলে দেখবেন ত্বকের সৌন্দর্য বাড়তে সময় লাগবে না।
৩. বলিরেখা কমায়: সারা মুখ কি বলিরেখায় ভরে গেছে? ফলে সৌন্দর্য কমেছে চোখে পরার মতো? কোনও চিন্তা নেই! এক্ষেত্রে কাজে লাগাতে শুরু করুন ভিটামিন ই ট্যাবলেটকে কাজে লাগাতে ভুলবেন না। এমনটা করলে দেখবেন অল্প দিনেই বলিরেখা কমে যাবে। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য বাড়বে। এক্ষেত্রে প্রতিদিন রাতে শুতে যাওয়ার আগে ভিটামিন অয়েল মুখে লাগিয়ে ভাল করে মাসাজ করতে হবে। পরদিন ঘুম থেকে উঠে ধুয়ে ফলতে হবে মুখটা। এমনটা করলে ত্বকের অন্দরে আদ্রতা বাড়াতে শুরু করবে। ফলে বলিরেখা কমবে চোখে পরার মতো।
৪.হাতের খেয়াল রাখতে কাজে লাগে: কাপড় কাচতে বা বাসন মাজতে আম বাঙালি বাড়িতে যে সব পাউডার ব্যবহার করা হয়, তাতে এত মাত্রায় কেমিকাল থাকে যে তার প্রভাবে হাতের সৌন্দর্য খারাপ হতে সময় লাগে না। এমন পরিস্থিতিতে হাতের সৌন্দর্য ধরে রাখতে কাজে লাগাতে পারেন ভিটামিন ই ট্যাবলেটকে। এক্ষেত্রে ভিটামিন ই তেলের সঙ্গে অল্প পরিমাণ ময়েসশ্চারাইজিং ক্রিম মিশিয়ে সেই মিশ্রনটি হাতে লাগাতে শুরু করলে দেখবেন উপকার পাবেন একেবারে হাতে নাতে।
৫. পুড়ে যাওয়া ত্বকের পরিচর্যা করে: এই গরমে তাপমাত্রা যে হারে বাড়ছে তাতে বাড়ির বাইরে যাওয়ার অর্থই হল ত্বক পুড়ে যাওয়া। এমন পরিস্থিতিতে ত্বককে বাঁচাতে এবং স্কিন পুড়ে যাতে কালো হয়ে না যায়, তা সুনিশ্চিত করতে কাজে লাগানো যেতেই পারে ভিটামিন ই ট্যাবলেটকে। আসলে এমনটা করলে ত্বকের অন্দরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যা কোলাজেনকে সুরক্ষা প্রদান করার মধ্যে দিয়ে পুড়ে যাওয়া ত্বককে পুনরায় আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনে। এখন প্রশ্ন হল এক্ষেত্রে কীভাবে কাজে লাগাতে হবে ভিটামিন ই ট্যাবলেটকে? ৪-৫ টা ভিটামিন ই ট্যাবলেট থেকে তরল সংগ্রহ করে তার সঙ্গে সমপরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে এতটা মিশ্রন বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেটি ক্ষতস্থানে লাগিয়ে ভাল করে মাসাজ করতে হবে। এমনটা করলেই দেখবেন ত্বকের পোড়া ভাব কমতে শুরু করবে।
১. চুলের সৌন্দর্য বাড়ে চোখে পরার মতো: স্কাল্পের অন্দরে ভিটামিন ই-এর মাত্রা বাড়াতে থাকলে হেয়ার ফলিকেলের ড্যামেজ রোধ হয়। ফলে হেয়ার ফলের মাত্রা যেমন কমে, তেমনি চুলের অন্দরে পুষ্টির ঘাটতি দূর হওয়ার কারণে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেতেও সময় লাগে না। প্রসঙ্গত, অসময়ে যাতে চুল পেকে না যায়, সেদিকেও খেয়াল রাখে ভিটামিন ই। এখন প্রশ্ন হল, এক্ষেত্রে কীভাবে কাজে লাগাতে হবে ভিটামিন ই ট্যাবলেটকে? ২ টো ভিটামিন ই ট্যাবলেট নিয়ে তার মধ্যে থাকা তরল উপাদান, ২ চামচ অলিভ অয়েল অথবা নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে স্কাল্পে লাগিয়ে ভাল করে মাসাজ করুন। এমনটা নিয়মিত করলে দেখবেন দারুন উপকার পাবেন।
২. মুখের যে কোনও দাগ মিলিয়ে যাবে: ভিটামিন ই হল এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা স্কিন সেলের ক্ষত সারানোর মধ্যে দিয়ে যে কোনও ধরনের দাগকে ভ্যানিশ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে ত্বকের হারিয়ে যাওয়া আদ্রতা ফিরিয়ে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও এই ভিটামিনটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে একটি ভিটামিন ই ট্যাবলেট নিয়ে তার মধ্যে থাকা তরল সংগ্রহ করতে হবে। তারপর সেই তরল মুখে লাগিয়ে কম করে ৫-১০ মিনিট ভাল করে মাসাজ করতে হবে। এরপর ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে হালকা গরম জল দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলতে হবে। এমনটা নিয়মিত করতে পারলে দেখবেন ত্বকের সৌন্দর্য বাড়তে সময় লাগবে না।
৩. বলিরেখা কমায়: সারা মুখ কি বলিরেখায় ভরে গেছে? ফলে সৌন্দর্য কমেছে চোখে পরার মতো? কোনও চিন্তা নেই! এক্ষেত্রে কাজে লাগাতে শুরু করুন ভিটামিন ই ট্যাবলেটকে কাজে লাগাতে ভুলবেন না। এমনটা করলে দেখবেন অল্প দিনেই বলিরেখা কমে যাবে। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য বাড়বে। এক্ষেত্রে প্রতিদিন রাতে শুতে যাওয়ার আগে ভিটামিন অয়েল মুখে লাগিয়ে ভাল করে মাসাজ করতে হবে। পরদিন ঘুম থেকে উঠে ধুয়ে ফলতে হবে মুখটা। এমনটা করলে ত্বকের অন্দরে আদ্রতা বাড়াতে শুরু করবে। ফলে বলিরেখা কমবে চোখে পরার মতো।
৪.হাতের খেয়াল রাখতে কাজে লাগে: কাপড় কাচতে বা বাসন মাজতে আম বাঙালি বাড়িতে যে সব পাউডার ব্যবহার করা হয়, তাতে এত মাত্রায় কেমিকাল থাকে যে তার প্রভাবে হাতের সৌন্দর্য খারাপ হতে সময় লাগে না। এমন পরিস্থিতিতে হাতের সৌন্দর্য ধরে রাখতে কাজে লাগাতে পারেন ভিটামিন ই ট্যাবলেটকে। এক্ষেত্রে ভিটামিন ই তেলের সঙ্গে অল্প পরিমাণ ময়েসশ্চারাইজিং ক্রিম মিশিয়ে সেই মিশ্রনটি হাতে লাগাতে শুরু করলে দেখবেন উপকার পাবেন একেবারে হাতে নাতে।
৫. পুড়ে যাওয়া ত্বকের পরিচর্যা করে: এই গরমে তাপমাত্রা যে হারে বাড়ছে তাতে বাড়ির বাইরে যাওয়ার অর্থই হল ত্বক পুড়ে যাওয়া। এমন পরিস্থিতিতে ত্বককে বাঁচাতে এবং স্কিন পুড়ে যাতে কালো হয়ে না যায়, তা সুনিশ্চিত করতে কাজে লাগানো যেতেই পারে ভিটামিন ই ট্যাবলেটকে। আসলে এমনটা করলে ত্বকের অন্দরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যা কোলাজেনকে সুরক্ষা প্রদান করার মধ্যে দিয়ে পুড়ে যাওয়া ত্বককে পুনরায় আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনে। এখন প্রশ্ন হল এক্ষেত্রে কীভাবে কাজে লাগাতে হবে ভিটামিন ই ট্যাবলেটকে? ৪-৫ টা ভিটামিন ই ট্যাবলেট থেকে তরল সংগ্রহ করে তার সঙ্গে সমপরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে এতটা মিশ্রন বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেটি ক্ষতস্থানে লাগিয়ে ভাল করে মাসাজ করতে হবে। এমনটা করলেই দেখবেন ত্বকের পোড়া ভাব কমতে শুরু করবে।
No comments:
Write Comments