গরম ভাতে অল্প কাসন্দি, সঙ্গে পালং শাক। উফফ! জিভে জল আটকায় কে! কিন্তু জানা আছে কি এই শাকটি শুধু স্বাদ গ্রন্থিদের সুখি করে না। সেই সঙ্গে শরীরকে একাধিক রোগ থেকে দূরে রাখতে এবং ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই অল্প দিনেই যদি অপূর্ব সুন্দরী হয়ে উঠতে চান, তাহলে এই প্রবন্ধেটিতে চোখ রাখতে ভুলবেন না যেন! বেশ কিছু গবেষণায় দখা গেছে পালং শাকে উপস্থিত ভিটামিন এ, সি , ই, কে এবং আরও সব উপকারি উপাদান দেহের অন্দরে প্রবেশ করার পর এমন কিছু পরিবর্তন করে যে ওজন হ্রাস পেতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ দূরে পালায়, দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে, হাড় শক্তপোক্ত হয়, রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে, পেটের রোগ দূরে পালায় এবং ব্রেন পাওয়ার চোখে পরার মতো বৃদ্ধি পায়।
১. ব্রণর প্রকোপ কমে: পরিমাণ মতো পালং শাক নিয়ে তার সঙ্গে অল্প পরিমাণে জল মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর সেই পেস্টটা ভাল করে মুখে লাগিয়ে কম করে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। সময় হয়ে গেলে মুখটা ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। এইভাবে প্রতিদিন ত্বকের পরিচর্যা করলে ত্বকের অন্দরে জমে থাকা ক্ষতিকর উপাদানেরা বেরিয়ে যেতে শুরু করবে। সেই সঙ্গে সিবামের উৎপাদনও কমবে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্রণর প্রকোপ কমতে সময় লাগবে না। প্রসঙ্গত, নিয়মিত পালং শাকের রস খেলেও কিন্তু সমান উপকার পাওয়া যায়। তাই পালং শাক দিয়ে বানানো ফেসপ্যাক যদি মুখে লাগাতে ইচ্ছা না করে তাহলে পালং শাকের জুসও খেতে পারেন।
২. সূর্যের অতিবেগুলি রশ্মির হাতে থেকে ত্বককে বাঁচায়: পালং শাকের অন্দরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি, যা অতি বেগুনি রশ্মির কারণে যাতে ত্বকের কোনও ক্ষতি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ত্বক পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা যেমন কমে, তেমনি স্কিন ক্যান্সারের মতো রোগ দূরে থাকতেও বাধ্য হয়। এক্ষেত্রেও পালং শাক এবং জল এক সঙ্গে মিশিয়ে পেসস্টা বানিয়ে মুখে লাগাতে হবে। তাহলেই দেখবেন দারুন উপকার পাবেন।
৩. ত্বকের বয়স কমে: বেশ কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে মাত্রাতিরিক্তি সূর্যালোক, স্ট্রেস এবং পরিবেশ দূষণের কারণে অসময়ে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়ার ঘটনা আখছাড়ই ঘটে থাকে। এমনটা যাতে আপনার ত্বকের সঙ্গেও না ঘটে, তা সুনিশ্চিত করতে কাজে লাগাতে হবে পালং শাককে। আসলে এই শাকটির অন্দরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং নানাবিধ ভিটামিন, ত্বকের ভিতরে জমতে থাকা টক্সিক উপাদানদের বের করে দেয়। ফলে ত্বকের বয়স কমতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে ত্বক এত তুলতুলে এবং উজ্জ্বল হয়ে ওঠে যে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় চোখে পরার মতো।
৪. ত্বক ফর্সা হয়ে ওঠে: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে পালং শাকে উপস্থিত ভিটামিন কে এবং ফলেট, ত্বককে ফর্সা করে তোলার পাশাপাশি ডার্ক সার্কেলকে দূর করতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে পালং শাক দিয়ে বানানো পেস্ট যেমন মুখে লাগাতে পারেন, তেমনি পালং সাকের রস খেলেও সমান উপকার পাওয়া যায়।
৫. চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়: পালং শাকের অন্দরে থাকা ভিটামিন বি,সি, ই,পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম,আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড স্কাল্পের অন্দরে পুষ্টির ঘাটতি দূর করে। সেই সঙ্গে হেয়ার ফলিকেলের অন্দরে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের প্রবাহ বেড়ে যায়। ফলে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেতে সময় লাগে না।
৬. হেয়ার ফলের মাত্রা কমায়: অতিরিক্ত হারে চুল পড়ছে নাকি? তাহলে আজ থেকেই চুলের পরিচর্যায় পালং সাককে কাজে লাগাতে ভুলবেন না যেন। কারণ এই শাকটির অন্দরে রয়েছে আয়রন, যা হেয়ার ফলের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি দেদের অন্দরে লোহিত রক্ত কণিকার ঘাটতি দূর করতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে পালং শাকের রস বানিয়ে ভাল করে চুলে লাগিয়ে কিছু সময় রেখে দিতে হবে, সময় হয়ে গেলে ধুয়ে ফেলতে হবে চুলটা। আর যদি এইভাবে চুলের পরিচর্যা করতে মন না চায়, তাহলে নিয়মিত পালং শাকের রসও খেতে পারেন। কারণ এমনটা করলেও সমান উপকার পাওয়া যায়।
৭. ত্বকের অন্দরে প্রদাহ কমায়: পালং শাকের অন্দরে রয়েছে নিয়োক্সেথিন এবং ভায়োল্যাক্সানথিন নামক দুটি অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা দেহের পাশাপাশি ত্বকের অন্দরে প্রদাহের মাত্রা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর ত্বকের ভিতরে প্রদাহের মাত্রা কমলে নানাবিধ স্কিন ডিজিজ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার আশঙ্কাও হ্রাস পায়।
১. ব্রণর প্রকোপ কমে: পরিমাণ মতো পালং শাক নিয়ে তার সঙ্গে অল্প পরিমাণে জল মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর সেই পেস্টটা ভাল করে মুখে লাগিয়ে কম করে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। সময় হয়ে গেলে মুখটা ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। এইভাবে প্রতিদিন ত্বকের পরিচর্যা করলে ত্বকের অন্দরে জমে থাকা ক্ষতিকর উপাদানেরা বেরিয়ে যেতে শুরু করবে। সেই সঙ্গে সিবামের উৎপাদনও কমবে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্রণর প্রকোপ কমতে সময় লাগবে না। প্রসঙ্গত, নিয়মিত পালং শাকের রস খেলেও কিন্তু সমান উপকার পাওয়া যায়। তাই পালং শাক দিয়ে বানানো ফেসপ্যাক যদি মুখে লাগাতে ইচ্ছা না করে তাহলে পালং শাকের জুসও খেতে পারেন।
২. সূর্যের অতিবেগুলি রশ্মির হাতে থেকে ত্বককে বাঁচায়: পালং শাকের অন্দরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি, যা অতি বেগুনি রশ্মির কারণে যাতে ত্বকের কোনও ক্ষতি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ত্বক পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা যেমন কমে, তেমনি স্কিন ক্যান্সারের মতো রোগ দূরে থাকতেও বাধ্য হয়। এক্ষেত্রেও পালং শাক এবং জল এক সঙ্গে মিশিয়ে পেসস্টা বানিয়ে মুখে লাগাতে হবে। তাহলেই দেখবেন দারুন উপকার পাবেন।
৩. ত্বকের বয়স কমে: বেশ কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে মাত্রাতিরিক্তি সূর্যালোক, স্ট্রেস এবং পরিবেশ দূষণের কারণে অসময়ে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়ার ঘটনা আখছাড়ই ঘটে থাকে। এমনটা যাতে আপনার ত্বকের সঙ্গেও না ঘটে, তা সুনিশ্চিত করতে কাজে লাগাতে হবে পালং শাককে। আসলে এই শাকটির অন্দরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং নানাবিধ ভিটামিন, ত্বকের ভিতরে জমতে থাকা টক্সিক উপাদানদের বের করে দেয়। ফলে ত্বকের বয়স কমতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে ত্বক এত তুলতুলে এবং উজ্জ্বল হয়ে ওঠে যে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় চোখে পরার মতো।
৪. ত্বক ফর্সা হয়ে ওঠে: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে পালং শাকে উপস্থিত ভিটামিন কে এবং ফলেট, ত্বককে ফর্সা করে তোলার পাশাপাশি ডার্ক সার্কেলকে দূর করতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে পালং শাক দিয়ে বানানো পেস্ট যেমন মুখে লাগাতে পারেন, তেমনি পালং সাকের রস খেলেও সমান উপকার পাওয়া যায়।
৫. চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়: পালং শাকের অন্দরে থাকা ভিটামিন বি,সি, ই,পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম,আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড স্কাল্পের অন্দরে পুষ্টির ঘাটতি দূর করে। সেই সঙ্গে হেয়ার ফলিকেলের অন্দরে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের প্রবাহ বেড়ে যায়। ফলে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেতে সময় লাগে না।
৬. হেয়ার ফলের মাত্রা কমায়: অতিরিক্ত হারে চুল পড়ছে নাকি? তাহলে আজ থেকেই চুলের পরিচর্যায় পালং সাককে কাজে লাগাতে ভুলবেন না যেন। কারণ এই শাকটির অন্দরে রয়েছে আয়রন, যা হেয়ার ফলের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি দেদের অন্দরে লোহিত রক্ত কণিকার ঘাটতি দূর করতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে পালং শাকের রস বানিয়ে ভাল করে চুলে লাগিয়ে কিছু সময় রেখে দিতে হবে, সময় হয়ে গেলে ধুয়ে ফেলতে হবে চুলটা। আর যদি এইভাবে চুলের পরিচর্যা করতে মন না চায়, তাহলে নিয়মিত পালং শাকের রসও খেতে পারেন। কারণ এমনটা করলেও সমান উপকার পাওয়া যায়।
৭. ত্বকের অন্দরে প্রদাহ কমায়: পালং শাকের অন্দরে রয়েছে নিয়োক্সেথিন এবং ভায়োল্যাক্সানথিন নামক দুটি অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা দেহের পাশাপাশি ত্বকের অন্দরে প্রদাহের মাত্রা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর ত্বকের ভিতরে প্রদাহের মাত্রা কমলে নানাবিধ স্কিন ডিজিজ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার আশঙ্কাও হ্রাস পায়।
No comments:
Write Comments