কথায় বলে প্রতিদিন একটা করে আপেল খেলে নাকি কোনও রোগ শরীরে কামড় বসাতে পারে না! কথাটা যে বেজায় ভুল, এমন নয়! কিন্তু মজার বিষয় কি জানেন, আপেল শুধু আমাদের স্বাস্থ্যকর করে তোলে না। সেই সঙ্গে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে। তাই তো আলিয়া ভাট থেকে ক্যাটরিনা কাইফ, সবাই তাদের রোজের ডায়েটে এই ফলটিকে রাখতে ভোলেন না। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে আপেলের অন্দরে মজুত রয়েছে ফ্লেবোনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, সেই সঙ্গে রয়েছে পলিফেনল, ভিটামিন সি, বিটা-ক্যারোটিন, বি-কমপ্লেক্স ভিটামিন, থিয়ামিন এবং আরও অনেক পুষ্টিকর উপাদান, যা ক্যান্সার রোগকে দূরে রাখে, খারা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়, রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখে, দৃষ্টি শক্তির উন্নতি ঘটায় এবং অবশ্যই ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে চোখে পরার মতো।
১.ত্বককে ফর্সা করে তোলে: অল্প দিনেই ত্বকের রং যদি ফেরাতে চান, তাহলে আপেলকে কাজে লাগাতে ভুলবেন না! কারণ এই ফলটির অন্দরে উপস্থিত একাধিক উপকারি উপাদান স্কিনের ভিতরে কোলাজেনের উৎপাদন বাড়িয়ে তোলে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ত্বক ফর্সা হয়ে উঠতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে ত্বক টানটান হয়। ফলে সৌন্দর্য বাড়ে চোখে পরার মতো।
২. ত্বকের হারিয়ে যাওয়া আদ্রতা ফিরে আসে: জানেন কি ত্বক তার আদ্রতা হারালে বলিরেখা প্রকাশ পেতে শুরু করে। ফলে অসময়েই ত্বক বুড়িয়ে যায়। আর এমনটা হলে কতটা যে খারাপ দেখতে লাগে, তা আর বলার কথা নয়! তাই কোনও সময় যাতে ত্বকের অন্দরে আদ্রতার ঘাটতি দেখা না দেয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে আপেল। এক্ষেত্রে একটা অপেলের টুকরো নিয়ে ভাল করে মুখে ঘোষুন। কিছু সময় অপেক্ষা করে ভাল করে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। এইভাবে নিয়মিত ত্বকের পরিচর্যা করলে দেখবেন ত্বকের শুষ্কতা দূর হতে সময় লাগবে না।
৩. ত্বকের বয়স কমবে: বয়স কি ৩০ পেরিয়েছে? তাহলে বন্ধু ত্বকের পরিচর্যায় আপেলকে কাজে লাগাতে ভুলবেন না যেন! কারণ এই ফলটি ত্বকের অন্দরে পুষ্টির ঘাটতি দূর করে। সেই সঙ্গে ত্বককে টানটান করে তোলে। ফলে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে। সেই সঙ্গে সৌন্দর্য বাড়ে চোখে পরার মতো। প্রসঙ্গত, ত্বক বুড়িয়ে গেলে কিন্তু দেখতে বেজায় খারাপ লাগে। তাই এমনটা যাতে আপনার সঙ্গে না ঘটে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে কিন্তু!
৪. অতি বেগুনি রশ্মির প্রভাব থেকে ত্বক রক্ষা পায়: গরমকালে তাপ প্রবাহ বাড়ার কারণে সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মির কারাণে ত্বকের উপর খারাপ প্রভাব পরার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু আপনি যদি চান, তাহলে এমনটা আপনার সঙ্গে নাও হতে পারে। কীভাবে? এক্ষেত্রে পরিমাণ মতো আপেল নিয়ে তার সঙ্গে সম পরিমাণে গ্লিসারিন মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর তা মুখে এবং হাতে ভাল করে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। সময় হয়ে গেলে ভাল করে দুয়ে ফেললেই কেল্লাফতে! এইভাবে প্রতিদিন যদি আপেলকে কাজে লাগাতে পারেন, তাহলে একদিকে যেমন স্কিন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে, তেমনি ত্বক পুড়ে যাওয়ার হাত থেকেও রক্ষা পায়।
৫. ব্রণর প্রকোপ কমে: এই বিশেষ ধরনের ত্বকের সমস্যায় ভোগেননি এমন কাউকেই খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনিও যদি এদের একজন হন, তাহলে অল্প পরিমাণ আপেল নিয়ে সেটির পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর সেই পেস্টটা অল্প পরিমাণ দুধের সরের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। দেখবেন ব্রণর প্রকোপ তো কমবেই, সেই সঙ্গে ডার্ক স্পট মিলিয়ে যেতে শুরু করবে।
৬. চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে আপেলের অন্দরে বায়োটিন নামক একটি উপাদান রয়েছে, যা চুলের গোড়ায় পুষ্টির ঘাটতি দূর করার মধ্যে দিয়ে একদিকে যেমন মাত্রাতিরিক্ত হেয়ার ফলের আশঙ্কা কমায়, তেমনি চুলের গ্রোথ যাতে ঠিক মতো হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। তাই বন্ধু অল্প সময়েই চুলের সৌন্দর্য যদি বাড়াতে হয়, তাহলে আজ থেকেই আপেলের রস দিয়ে চুলের পরিচর্যা শুরু করুন। দেখবেন দারুন উপকার পাবেন।
১.ত্বককে ফর্সা করে তোলে: অল্প দিনেই ত্বকের রং যদি ফেরাতে চান, তাহলে আপেলকে কাজে লাগাতে ভুলবেন না! কারণ এই ফলটির অন্দরে উপস্থিত একাধিক উপকারি উপাদান স্কিনের ভিতরে কোলাজেনের উৎপাদন বাড়িয়ে তোলে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ত্বক ফর্সা হয়ে উঠতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে ত্বক টানটান হয়। ফলে সৌন্দর্য বাড়ে চোখে পরার মতো।
২. ত্বকের হারিয়ে যাওয়া আদ্রতা ফিরে আসে: জানেন কি ত্বক তার আদ্রতা হারালে বলিরেখা প্রকাশ পেতে শুরু করে। ফলে অসময়েই ত্বক বুড়িয়ে যায়। আর এমনটা হলে কতটা যে খারাপ দেখতে লাগে, তা আর বলার কথা নয়! তাই কোনও সময় যাতে ত্বকের অন্দরে আদ্রতার ঘাটতি দেখা না দেয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে আপেল। এক্ষেত্রে একটা অপেলের টুকরো নিয়ে ভাল করে মুখে ঘোষুন। কিছু সময় অপেক্ষা করে ভাল করে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। এইভাবে নিয়মিত ত্বকের পরিচর্যা করলে দেখবেন ত্বকের শুষ্কতা দূর হতে সময় লাগবে না।
৩. ত্বকের বয়স কমবে: বয়স কি ৩০ পেরিয়েছে? তাহলে বন্ধু ত্বকের পরিচর্যায় আপেলকে কাজে লাগাতে ভুলবেন না যেন! কারণ এই ফলটি ত্বকের অন্দরে পুষ্টির ঘাটতি দূর করে। সেই সঙ্গে ত্বককে টানটান করে তোলে। ফলে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে। সেই সঙ্গে সৌন্দর্য বাড়ে চোখে পরার মতো। প্রসঙ্গত, ত্বক বুড়িয়ে গেলে কিন্তু দেখতে বেজায় খারাপ লাগে। তাই এমনটা যাতে আপনার সঙ্গে না ঘটে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে কিন্তু!
৪. অতি বেগুনি রশ্মির প্রভাব থেকে ত্বক রক্ষা পায়: গরমকালে তাপ প্রবাহ বাড়ার কারণে সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মির কারাণে ত্বকের উপর খারাপ প্রভাব পরার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু আপনি যদি চান, তাহলে এমনটা আপনার সঙ্গে নাও হতে পারে। কীভাবে? এক্ষেত্রে পরিমাণ মতো আপেল নিয়ে তার সঙ্গে সম পরিমাণে গ্লিসারিন মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর তা মুখে এবং হাতে ভাল করে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। সময় হয়ে গেলে ভাল করে দুয়ে ফেললেই কেল্লাফতে! এইভাবে প্রতিদিন যদি আপেলকে কাজে লাগাতে পারেন, তাহলে একদিকে যেমন স্কিন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে, তেমনি ত্বক পুড়ে যাওয়ার হাত থেকেও রক্ষা পায়।
৫. ব্রণর প্রকোপ কমে: এই বিশেষ ধরনের ত্বকের সমস্যায় ভোগেননি এমন কাউকেই খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনিও যদি এদের একজন হন, তাহলে অল্প পরিমাণ আপেল নিয়ে সেটির পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর সেই পেস্টটা অল্প পরিমাণ দুধের সরের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। দেখবেন ব্রণর প্রকোপ তো কমবেই, সেই সঙ্গে ডার্ক স্পট মিলিয়ে যেতে শুরু করবে।
৬. চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে আপেলের অন্দরে বায়োটিন নামক একটি উপাদান রয়েছে, যা চুলের গোড়ায় পুষ্টির ঘাটতি দূর করার মধ্যে দিয়ে একদিকে যেমন মাত্রাতিরিক্ত হেয়ার ফলের আশঙ্কা কমায়, তেমনি চুলের গ্রোথ যাতে ঠিক মতো হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। তাই বন্ধু অল্প সময়েই চুলের সৌন্দর্য যদি বাড়াতে হয়, তাহলে আজ থেকেই আপেলের রস দিয়ে চুলের পরিচর্যা শুরু করুন। দেখবেন দারুন উপকার পাবেন।
No comments:
Write Comments